প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা রামকৃষ্ণনগর শহর।

প্রকৃতির আঁচলে সংরক্ষিত আসাম রাজ্যের রামকৃষ্ণনগর শহর। রামকৃষ্ণনগর শহরের পূর্বে রয়েছে ছোট বড় টিলা ও বিশাল বিশাল পাহাড়। পশ্চিমে রয়েছে সবুজ কৃষি জমি, সিংলা নদীর দ্রুত শ্রোত এবং এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তর বিল হিসেবে সুপরিচিত শনবিলের কিছু অংশ। আবার উত্তরে রয়েছে এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তর বিল হিসেবে সুপরিচিত শনবিলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর পর্যটকদের আকর্ষণীয় পরিবেশ। আর দক্ষিণে রয়েছে সেই সিংলা নদী, ছোট বড় টিলা ও বিশাল বিশাল পাহাড় পাহাড় সহ সবুজে ঘেরা কৃষি জমি। এক কথায় বলতে গেলে রামকৃষ্ণনগর শহর রয়েছে প্রকৃতির আঁচলে বাঁধা এক সুস্বাস্থ্যকর পরিবেশের মধ্যে। এই গোটা অঞ্চলের মানুষ এক সময়ে বেহাল সড়ক ব্যবস্থার জন্য প্রচুর ভোগান্তির শিকার হয়েছিলেন। তবে বর্তমান সরকারের আমলে সেই বেহাল সড়ক ব্যবস্থা শহরের পাড়ি দেওয়ার যোগ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর্থিক অবস্থা ছোট থেকে বড় সবাই নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে চিকিৎসা ব্যবস্থা, যা দীর্ঘ বছর থেকে আজও যেইসেই। তবে বর্তমান সরকার এই অঞ্চলে যদিও মেডিকেল কলেজ দেবে বলে ঘোষণা করেছে ঠিকই, কিন্তু বর্তমান চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে চিন্তিত ভুক্তভোগী জনগণ। এখন প্রশ্ন হচ্ছে দীর্ঘ বছর ধরে এই অঞ্চলে স্থায়ী চিকিৎসক কেন যোগদান করছেন না ? তাতে কি সরকারের দুর্বলতা ধরা পরছে ? নাকি চিকিৎসকরা গ্রামাঞ্চলে তাদের সেই পরিষেবা দিতে অনিচ্ছুক ? এই অঞ্চলের সহজ সরল মানুষ আজও সরকারের দিকে তাকিয়ে রয়েছে, কারণ ??? কখন যে সরকারের সেই ঘুম ভাঙ্গবে, আর এই অঞ্চলের জনগণের স্বার্থে সুচিকিৎসক প্রেরণ করবে ? এমনি ভাষ্য এই অঞ্চলের ভুক্তভোগী জনগণের।

(নিউজ ডেস্ক রির্পোট এবি নিউজ)

Comments

Popular posts from this blog

দুল্লভছড়া আইসিডিএস প্রকল্পে অঙ্গনওয়াডি কর্মী ও সহায়িকা পদের সাক্ষাৎকার ২৭ মার্চ

১১ মে সকাল ৮ টা থেকে করিমগঞ্জ কলেজে পঞ্চায়েত নির্বাচনের ভোট গণনা: কাউন্টিং এজেন্টেদের জন্য এক নির্দেশনা

মহান সাধক, পরম শ্রদ্ধেয় আচার্য শ্রী 108 বিদ্যাসাগর জি মহারাজের মতো একজন মহান ব্যক্তির প্রয়াণে দেশ ও সমাজের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি বলে মত প্রকাশ করেন দেশের গৃহ মন্ত্রী অমিত সাহা।